-এম আলী হুসাইন।
চেহারা হুবহু মানুষের মত,
দেখতে মনে হল মানুষ।
ওরা ছিল দুইটি নাগীনীর
তিনটি নাগ,শুনে কি হলে বেহুস?
সত্য তাই, বলছি ভাই,
করো একটু অপেক্ষা।
জানা কথা জানবে তুমি
বলছি ছন্দে এই যে আমি।
বন্ধুর সাথে আড্ডা দিচ্ছিল
প্রাইম বিশ্ব বিদ্যালয়ের ছাত্র।
খুশি তারা,মনের দুঃখ কথায়
মুচকি হেসেছিলও মাত্র।
সেই সময় পাশ দিয়ে,বা পাশে ছিল দুই মানবরুপি নাগীনী।
ভাবল তারা হাসছে কেন তারা?
প্রক্টরকে বিচার দিব আমরা।
কর্তৃপক্ষ ডাকে পারভেজকে
বিচার এসেছে তোমার নামে।
তুমি নাকি হেসেছিলে;
দুই নাগীনীকে দেখে।
মুচকি হেসে পারভেজ বলে
আমি বলিনি তো তাদের সাথে
কথা,শুধু হেসে ছিলাম।
বন্ধু আড্ডায় চা পান করছিলাম।
তবুও পারভেজ ক্ষমা চেয়ে
করে বিষয়ের সমধান।
কালনাগীনী দুইটি হয়নি রাজি
ডাকে নাগ,আসে তিন নাগ পাঁজি।
পাঁজিগুলো জানতে চায়
কি হয়েছে বল?
তোদের মত নাগীনদের জন্য
সব করিব চল।
নাগীনীরা ছলনায়,
নাগদের দিল ভাবনায়।
নাগরা এবার খুশি তাই
বহুদিন পর ছোবল দিব ভাই।
দুই নাগীনীর প্রতারণায়
তিন নাগ গেল রেগে।
কোন কিছু না ভেবে
পারভেজকে হত্যা করে।
শহীদ পারভেজ চলে যায়
এই পৃথিবী ছেড়ে।
লাখো পারভেজ জন্ম নেয় এই নাগ-নাগীনীদের জুতা মারে।
নাগরা বন্দি কারাগারে
নাগীনরা কেন বাহিরে?
দ্রুত গ্রেফতার করে
ওদেরও বন্দি কর কারাগারে।
দেরী বা রাজনীতি নয়তো প্রত্যাশা
দ্রুত বিচার চাই, এই মোর আশা।
বিচারে নাগ-নাগীনদের দাও ফাঁসি
আমরা হাসতে চাই মুচকি হাসি।